পেঁয়াজের ৭ ডিসেম্বরের দামকে ভিত্তিমূল্য ধরে ডিসিদের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার নির্দেশ
- আপডেট সময় : ০৬:১৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ২৩ বার পঠিত
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের আমদানিকৃত পেঁয়াজের সিংহভাগই আসে ভারত থেকে। সম্প্রতি ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানি নিয়ন্ত্রণে এর সর্বনিম্ন রপ্তানি মূল্য ৮০০ ডলার পর্যন্ত নির্ধারণ করেছিল। এরপর গত ৭ ডিসেম্বর পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয় ভারত। বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে ভারতের সঙ্গে আলোচনা চলছে। পাশাপাশি অন্য চেষ্টাও চলছে।
এ ব্যাপারে উত্তরবঙ্গের একটি জেলার ডিসি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে নির্দেশনা পেয়েছি। সে অনুযায়ী ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে ব্যবসায়ীদের ভাউচার দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রতিবেশী দেশ ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপের খবর জানা যায় গত ৭ ডিসেম্বর। এরপর থেকেই বাংলাদেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম রাতারাতি বেড়ে যায়। দেশজুড়ে খুচরা ও পাইকারিতেও দামে উল্লম্ফন হয়।
দাম আরও বাড়তে পারে এমন গুঞ্জনে পেঁয়াজের সরবরাহও কমে আসে পাইকারি ও খুচরা বাজারে। এতে শনিবার সকাল থেকে রান্নার কাজে নিত্য ব্যবহার করা এ পণ্যের দামের কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়ে যায়।
ক্রেতারা জানান, এক দিনের মধ্যে কোথাও কোথাও দাম প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে পেঁয়াজের। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ২২০ টাকা কেজি পর্যন্ত দরে। আগের দিন শুক্রবারও এ দর ছিল ১১০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে।