ঢাকা ১১:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

এখনই জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়া সহজ নয় : মার্কিন কমার্সিয়াল কাউন্সিল

 নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৯:০৪:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৪৭ বার পঠিত

ইকোনমিক রিপোর্টারস ফোরামের অনুষ্ঠানে জন ফে

ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের কমার্সিয়াল কাউন্সিলর (ফরেন কমার্সিয়াল সার্ভিস) জন ফে বলেছেন, বাংলাদেশি পণ্যের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারমূলক বাজার (জিএসপি) সুবিধা বাতিল করা হয়েছে। তাই এই মুহূর্তে জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়া সহজ নয়। তবে, এর বিকল্প হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হওয়া বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো যায় কি-না, সেই পর্যালোচনা করা যেতে পারে।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) অর্থনীতিবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) আয়োজিত এক সেমিনারে জন ফে এ কথা বলেন। ঢাকায় সংগঠনটির নিজস্ব কার্যালয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য ও বিনিয়োগবিষয়ক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। জন ফে বলেন, ‘জিএসপি পুনর্বহাল করতে হলে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন লাগে। এই মুহূর্তে সেটি বাংলাদেশের জন্য উত্তম পন্থা নয়, বরং বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো যায় কি-না, সেই পর্যালোচনা করা যেতে পারে। সেটি হলে বাংলাদেশের রপ্তানি অনেক বৃদ্ধি পাবে।’
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ফোরামের (টিকফা) বৈঠকের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে জন ফে বলেন, ‘বৈঠকে এ বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শ্রম সুরক্ষা, আইনের সংস্কারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপ আছে। বাংলাদেশ বৈঠকে জানিয়েছে, এসব ক্ষেত্রে তারা উন্নতি করেছে।
’ তিনি আরও বলেন, ‘শুল্ক বিদ্যমান থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য চমৎকার একটি বাজার। সেখানে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ানোর আরও সুযোগ রয়েছে।’ বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই কূটনীতিক বলেন, ‘দুদেশের বাণিজ্য সীমিত সংখ্যক পণ্যের মধ্যে আটকে আছে।
স্বাস্থ্যসেবা, আইটি, শিক্ষা, জ্বালানি, কৃষিখাতে দু’দেশের ব্যবসায়ীরা একসঙ্গে কাজ করতে পারে এবং এসব খাতে মার্কিন বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা অনেক। তবে, বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’ অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী নেতারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা পুনর্বহাল এবং বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়ার আহ্বান জানান।
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসি ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের কমার্সিয়াল কাউন্সিলর (ফরেন কমার্সিয়াল সার্ভিস) জন ফে বলেছেন, বাংলাদেশি পণ্যের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারমূলক বাজার (জিএসপি) সুবিধা বাতিল করা হয়েছে। তাই এই মুহূর্তে জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়া সহজ নয়।
তবে, এর বিকল্প হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হওয়া বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো যায় কি-না, সেই পর্যালোচনা করা যেতে পার সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) অর্থনীতিবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) আয়োজিত এক সেমিনারে জন ফে এ কথা বলেন। ঢাকায় সংগঠনটির নিজস্ব কার্যালয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য ও বিনিয়োগবিষয়ক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। জন ফে বলেন, ‘জিএসপি পুনর্বহাল করতে হলে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন লাগে।
এই মুহূর্তে সেটি বাংলাদেশের জন্য উত্তম পন্থা নয়, বরং বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো যায় কি-না, সেই পর্যালোচনা করা যেতে পারে। সেটি হলে বাংলাদেশের রপ্তানি অনেক বৃদ্ধি পাবে।’ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ফোরামের (টিকফা) বৈঠকের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে জন ফে বলেন, ‘বৈঠকে এ বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শ্রম সুরক্ষা, আইনের সংস্কারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপ আছে।
বাংলাদেশ বৈঠকে জানিয়েছে, এসব ক্ষেত্রে তারা উন্নতি করেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘শুল্ক বিদ্যমান থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য চমৎকার একটি বাজার। সেখানে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ানোর আরও সুযোগ রয়েছে।’ বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই কূটনীতিক বলেন, ‘দুদেশের বাণিজ্য সীমিত সংখ্যক পণ্যের মধ্যে আটকে আছে।
স্বাস্থ্যসেবা, আইটি, শিক্ষা, জ্বালানি, কৃষিখাতে দু’দেশের ব্যবসায়ীরা একসঙ্গে কাজ করতে পারে এবং এসব খাতে মার্কিন বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা অনেক। তবে, বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’ অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী নেতারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা পুনর্বহাল এবং বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়ার আহ্বান জানান।
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমই) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন, বিকেএমইএ সহসভাপতি ফজলে শামীম এহসান, গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. মাশরুর রিয়াজ, শাশা ডেনিমস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামস মাহমুদ, ইআরএফ সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধা প্রমুখ বক্তব্য দেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অর্থনীতিবিদ ড. এম এ রাজ্জাক।
সারাবেলার সংবাদ/ এমএএইচ/ ২৬ সেপ্টম্বর ২০২৩
Facebook Comments Box
ট্যাগস :

এখনই জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়া সহজ নয় : মার্কিন কমার্সিয়াল কাউন্সিল

আপডেট সময় : ০৯:০৪:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের কমার্সিয়াল কাউন্সিলর (ফরেন কমার্সিয়াল সার্ভিস) জন ফে বলেছেন, বাংলাদেশি পণ্যের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারমূলক বাজার (জিএসপি) সুবিধা বাতিল করা হয়েছে। তাই এই মুহূর্তে জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়া সহজ নয়। তবে, এর বিকল্প হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হওয়া বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো যায় কি-না, সেই পর্যালোচনা করা যেতে পারে।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) অর্থনীতিবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) আয়োজিত এক সেমিনারে জন ফে এ কথা বলেন। ঢাকায় সংগঠনটির নিজস্ব কার্যালয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য ও বিনিয়োগবিষয়ক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। জন ফে বলেন, ‘জিএসপি পুনর্বহাল করতে হলে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন লাগে। এই মুহূর্তে সেটি বাংলাদেশের জন্য উত্তম পন্থা নয়, বরং বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো যায় কি-না, সেই পর্যালোচনা করা যেতে পারে। সেটি হলে বাংলাদেশের রপ্তানি অনেক বৃদ্ধি পাবে।’
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ফোরামের (টিকফা) বৈঠকের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে জন ফে বলেন, ‘বৈঠকে এ বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শ্রম সুরক্ষা, আইনের সংস্কারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপ আছে। বাংলাদেশ বৈঠকে জানিয়েছে, এসব ক্ষেত্রে তারা উন্নতি করেছে।
’ তিনি আরও বলেন, ‘শুল্ক বিদ্যমান থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য চমৎকার একটি বাজার। সেখানে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ানোর আরও সুযোগ রয়েছে।’ বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই কূটনীতিক বলেন, ‘দুদেশের বাণিজ্য সীমিত সংখ্যক পণ্যের মধ্যে আটকে আছে।
স্বাস্থ্যসেবা, আইটি, শিক্ষা, জ্বালানি, কৃষিখাতে দু’দেশের ব্যবসায়ীরা একসঙ্গে কাজ করতে পারে এবং এসব খাতে মার্কিন বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা অনেক। তবে, বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’ অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী নেতারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা পুনর্বহাল এবং বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়ার আহ্বান জানান।
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসি ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের কমার্সিয়াল কাউন্সিলর (ফরেন কমার্সিয়াল সার্ভিস) জন ফে বলেছেন, বাংলাদেশি পণ্যের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারমূলক বাজার (জিএসপি) সুবিধা বাতিল করা হয়েছে। তাই এই মুহূর্তে জিএসপি সুবিধা ফেরত পাওয়া সহজ নয়।
তবে, এর বিকল্প হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হওয়া বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো যায় কি-না, সেই পর্যালোচনা করা যেতে পার সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) অর্থনীতিবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) আয়োজিত এক সেমিনারে জন ফে এ কথা বলেন। ঢাকায় সংগঠনটির নিজস্ব কার্যালয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য ও বিনিয়োগবিষয়ক এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। জন ফে বলেন, ‘জিএসপি পুনর্বহাল করতে হলে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন লাগে।
এই মুহূর্তে সেটি বাংলাদেশের জন্য উত্তম পন্থা নয়, বরং বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো যায় কি-না, সেই পর্যালোচনা করা যেতে পারে। সেটি হলে বাংলাদেশের রপ্তানি অনেক বৃদ্ধি পাবে।’ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ফোরামের (টিকফা) বৈঠকের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে জন ফে বলেন, ‘বৈঠকে এ বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে শ্রম সুরক্ষা, আইনের সংস্কারসহ যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপ আছে।
বাংলাদেশ বৈঠকে জানিয়েছে, এসব ক্ষেত্রে তারা উন্নতি করেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘শুল্ক বিদ্যমান থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য চমৎকার একটি বাজার। সেখানে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ানোর আরও সুযোগ রয়েছে।’ বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এই কূটনীতিক বলেন, ‘দুদেশের বাণিজ্য সীমিত সংখ্যক পণ্যের মধ্যে আটকে আছে।
স্বাস্থ্যসেবা, আইটি, শিক্ষা, জ্বালানি, কৃষিখাতে দু’দেশের ব্যবসায়ীরা একসঙ্গে কাজ করতে পারে এবং এসব খাতে মার্কিন বিনিয়োগ আসার সম্ভাবনা অনেক। তবে, বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’ অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী নেতারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা পুনর্বহাল এবং বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়ার আহ্বান জানান।
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমই) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন, বিকেএমইএ সহসভাপতি ফজলে শামীম এহসান, গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. মাশরুর রিয়াজ, শাশা ডেনিমস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামস মাহমুদ, ইআরএফ সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধা প্রমুখ বক্তব্য দেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অর্থনীতিবিদ ড. এম এ রাজ্জাক।
সারাবেলার সংবাদ/ এমএএইচ/ ২৬ সেপ্টম্বর ২০২৩
Facebook Comments Box