ঢাকা ০৯:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

সাঁথিয়া বনগ্রামে যুবলীগ কার্যালয় ও নেট অফিস ভাংচুরের ঘটনায় বিএনপি জড়িত নয়- স্থানীয় জনগণ

পাবনা প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৪:০৭:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪ ৯৬ বার পঠিত

গত ০৫ই আগষ্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর সারাদেশে বিক্ষিপ্ত সহিংসতার ঘটনা ঘটে। গতকাল (শনিবার ১৭ আগষ্ট) বিকালের দিকে সাঁথিয়া বনগ্রাম বাজারে ইন্টারনেট ব্যবসায় যুবলীগ নেতা রিপন মুন্সি ও বাদশার নেট অফিস ও যুবলীগ আঞ্চলিক কার্যালয় ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। এ বিষয়ট নিয়ে একটি ফেসবুকের ভূয়া আইডি খুলে এই ভাঙচুরের ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মীদের নাম উল্লেখ করে ও বনগ্রাম বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব আব্দুর রহিম বাবুর নাম উল্লেখ করে পোস্ট দেয় েএকটি চক্র। এই বিষয়টি নিয়ে সরজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে ওই নেট অফিস ও যুবলীগ আঞ্চলিক কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মী জড়িত নয়। যুবলীগের অভ্যান্তরীন কোন্দলের কারণে এ ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয়রা জানায়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে  রিপন মুন্সী এর আগেও বেশ কয়েকবার দলীয় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নিজ দলীয় লোকজনের হাতে লাঞ্ছিত ও মারধরের শিকার হয়ছেন। তারা আরো বলেন যুবলীগের দলীয় কোন্দলের কারনে বর্তমান পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালায় তাদেরই ছত্রছায়ায় পালিত দুর্বৃত্তরা।

এ ঘটনায় বনগ্রাম বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব আব্দুর রহিম বাবুর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান এই ভাঙচুরের ঘটনায় আমাকে জড়িত করার মিথ্যা প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে একটি বিশেষ মহল। আসলে এই ঘটনার সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই, বরং আমি ঘটনার দিন পাবনায় আমার নিজ বাসায় অবস্থান করছিলাম। কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে আমার জানা নেই। তবে তাদের দলীয় কোন্দলের কারণেই এঘটনা ঘটতে পারে বরে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনা যেই ঘটাক আমি একজন ব্যবসায়ী হিসেবে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সে সাথে দোষী ব্যাক্তিদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি  দাবী করছি।

এ ব্যাপারে রিপন মুন্সির মোবাইল ফোনে বেশ কয়েকবার তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

Facebook Comments Box
ট্যাগস :

সাঁথিয়া বনগ্রামে যুবলীগ কার্যালয় ও নেট অফিস ভাংচুরের ঘটনায় বিএনপি জড়িত নয়- স্থানীয় জনগণ

আপডেট সময় : ০৪:০৭:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪

গত ০৫ই আগষ্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর সারাদেশে বিক্ষিপ্ত সহিংসতার ঘটনা ঘটে। গতকাল (শনিবার ১৭ আগষ্ট) বিকালের দিকে সাঁথিয়া বনগ্রাম বাজারে ইন্টারনেট ব্যবসায় যুবলীগ নেতা রিপন মুন্সি ও বাদশার নেট অফিস ও যুবলীগ আঞ্চলিক কার্যালয় ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। এ বিষয়ট নিয়ে একটি ফেসবুকের ভূয়া আইডি খুলে এই ভাঙচুরের ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মীদের নাম উল্লেখ করে ও বনগ্রাম বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব আব্দুর রহিম বাবুর নাম উল্লেখ করে পোস্ট দেয় েএকটি চক্র। এই বিষয়টি নিয়ে সরজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে ওই নেট অফিস ও যুবলীগ আঞ্চলিক কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনায় বিএনপি নেতাকর্মী জড়িত নয়। যুবলীগের অভ্যান্তরীন কোন্দলের কারণে এ ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয়রা জানায়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে  রিপন মুন্সী এর আগেও বেশ কয়েকবার দলীয় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নিজ দলীয় লোকজনের হাতে লাঞ্ছিত ও মারধরের শিকার হয়ছেন। তারা আরো বলেন যুবলীগের দলীয় কোন্দলের কারনে বর্তমান পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালায় তাদেরই ছত্রছায়ায় পালিত দুর্বৃত্তরা।

এ ঘটনায় বনগ্রাম বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব আব্দুর রহিম বাবুর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান এই ভাঙচুরের ঘটনায় আমাকে জড়িত করার মিথ্যা প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে একটি বিশেষ মহল। আসলে এই ঘটনার সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই, বরং আমি ঘটনার দিন পাবনায় আমার নিজ বাসায় অবস্থান করছিলাম। কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে আমার জানা নেই। তবে তাদের দলীয় কোন্দলের কারণেই এঘটনা ঘটতে পারে বরে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনা যেই ঘটাক আমি একজন ব্যবসায়ী হিসেবে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সে সাথে দোষী ব্যাক্তিদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি  দাবী করছি।

এ ব্যাপারে রিপন মুন্সির মোবাইল ফোনে বেশ কয়েকবার তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

Facebook Comments Box