ঢাকা ০৩:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

পাবনা প্রেসক্লাব ও সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার জন্ম জন্মান্তরের সম্পর্ক – রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

পাবনা প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১০:১২:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুন ২০২৪ ১৩ বার পঠিত
 বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও পাবনা প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, পাবনা প্রেসক্লাব ও পাবনার সাংবাদিকতার সঙ্গে আমার জন্ম জন্মান্তরের সম্পর্ক। আমি প্রাণ দিয়ে যে সব প্রতিষ্ঠানকে লালন করি তার মধ্যে পাবনা প্রেসক্লাব অন্যতম। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আরও বলেন, আমি পাবনা জেলার উন্নয়নে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই। এই জন্য কোন সমালোচনা বা পিছু কথা আমি মনে রাখিনা। আমি আমার সাধ্যমত জেলার উন্নয়নে কাজ করবো। আমি ইছামতি নদীর স্যেন্দর্যবর্ধন কাজ সেনাবাহিনীর হাতে দিয়েছি। যাতে করে একটি দৃষ্টি নন্দন শহর হয়। আমি ৫‘শ বেডের পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক সহায়তায় পাবনার উন্নয়নে আমি কাজ করেই যাবো।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আরও বলেন, আমি পাবনা প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য। প্রেসক্লাবের নিজস্ব ভবন তৈরিতে আমার সার্বিক সহায়তা থাকবে। এ জন্য যাকে বলা দরকার আমি তাদেরকে বলবো।
গতকাল সোমবার রাতে পাবনা প্রেসক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে আনন্দ আড্ডায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও পাবনা প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য মো. সাহাবুদ্দিন এ সব স্মৃতি চারণ করেন।
পাবনা প্রেসক্লাব সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সৈকত আফরোজ আসাদের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, বঙ্গভবনের সচিব ওবায়দুজ্জামান খান, রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মো. আদিল উদ্দিন, প্রেস সচিব মো: জয়নাল আবেদীন, পাবনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা রবিউল ইসলাম রবি, সাবেক সভাপতি প্রফেসর শিবজিত নাগ, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি মীর্জা আজাদ, সহসভাপতি শহীদুর রহমান শহীদ, পাবনা প্রেসক্লাব সাবেক সম্পাদক আব্দুল মতীন খান, সাবেক সম্পাদক উৎপল মির্জা, সাবেক সম্পাদক আখিনুর ইসলাম রেমন, পাবনা প্রেসক্লাবের সাবেক সহসভাপতি আখতারুজ্জামান আখতার, কামাল আহমেদ সিদ্দিকী, প্রেসক্লাবের সহ সম্পাদক সরোয়ার উল্লাস, কল্যাণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সুইট, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইয়াদ আলী মৃধা পাভেল, ক্রীড়া সম্পাদক কলিট তালুকদার, পাবনা রির্পোটার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি হাবিবুর রহমান স্বপন, সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহবুব মোর্শেদ বাবলা, দৈনিক বিবৃতি সম্পাদক ইয়াছিন আলী মৃধা রতন, দৈনিক দৈনিক মর্নিং টাচের সম্পাদক এমজি বিপ্লব চৌধুরী, এইচ কেএম আবু বক্কর সিদ্দিক,শাহিন রহমান, জিকে সাদি  এস এম আলাউদ্দিন, রিজভি জয়, মুস্তাফিজুর রহমান রাসেল, সিফাত রহমান সনম, তপু আহমেদ, আরিফ আহমেদ সিদ্দিকী প্রমুখ। এর আগে রাত সাড়ে আটটায়
রাষ্ট্রপতি ও পাবনা প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য মো. সাহাবুদ্দিন পাবনা প্রেসক্লাবে এসে পৌছুলে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান, পাবনা প্রেসক্লাব সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সৈকত আফরোজ আসাদসহ প্রেসক্লাব নেতৃবন্দ। এর আগে মহামান্য রাষ্ট্রপতি পাবনা ডায়বেটিক সমিতি, লক্ষী মিষ্টান্ন ভান্ডার, প্যারাডাইস মিষ্টান্নœ ভান্ডারে তিনি কিছু সময় কাটান।
এর আগে রোববার দুপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন চার দিনের সফরে নিজ জেলা পাবনায় পৌঁছেন। ৯ জুন রোববার দুপুরে হেলিকপ্টারযোগে পাবনার শহীদ আমিন উদ্দিন স্টেডিয়ামে পৗঁছান। পরে সেখান থেকে সড়কপথে পাবনা সার্কিট হাউসে আসেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর পাবনায় এটি তাঁর চতুর্থ সফর।
Facebook Comments Box
ট্যাগস :

পাবনা প্রেসক্লাব ও সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার জন্ম জন্মান্তরের সম্পর্ক – রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

আপডেট সময় : ১০:১২:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জুন ২০২৪
 বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও পাবনা প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, পাবনা প্রেসক্লাব ও পাবনার সাংবাদিকতার সঙ্গে আমার জন্ম জন্মান্তরের সম্পর্ক। আমি প্রাণ দিয়ে যে সব প্রতিষ্ঠানকে লালন করি তার মধ্যে পাবনা প্রেসক্লাব অন্যতম। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আরও বলেন, আমি পাবনা জেলার উন্নয়নে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই। এই জন্য কোন সমালোচনা বা পিছু কথা আমি মনে রাখিনা। আমি আমার সাধ্যমত জেলার উন্নয়নে কাজ করবো। আমি ইছামতি নদীর স্যেন্দর্যবর্ধন কাজ সেনাবাহিনীর হাতে দিয়েছি। যাতে করে একটি দৃষ্টি নন্দন শহর হয়। আমি ৫‘শ বেডের পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক সহায়তায় পাবনার উন্নয়নে আমি কাজ করেই যাবো।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আরও বলেন, আমি পাবনা প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য। প্রেসক্লাবের নিজস্ব ভবন তৈরিতে আমার সার্বিক সহায়তা থাকবে। এ জন্য যাকে বলা দরকার আমি তাদেরকে বলবো।
গতকাল সোমবার রাতে পাবনা প্রেসক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে আনন্দ আড্ডায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও পাবনা প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য মো. সাহাবুদ্দিন এ সব স্মৃতি চারণ করেন।
পাবনা প্রেসক্লাব সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সৈকত আফরোজ আসাদের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, বঙ্গভবনের সচিব ওবায়দুজ্জামান খান, রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মো. আদিল উদ্দিন, প্রেস সচিব মো: জয়নাল আবেদীন, পাবনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা রবিউল ইসলাম রবি, সাবেক সভাপতি প্রফেসর শিবজিত নাগ, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি মীর্জা আজাদ, সহসভাপতি শহীদুর রহমান শহীদ, পাবনা প্রেসক্লাব সাবেক সম্পাদক আব্দুল মতীন খান, সাবেক সম্পাদক উৎপল মির্জা, সাবেক সম্পাদক আখিনুর ইসলাম রেমন, পাবনা প্রেসক্লাবের সাবেক সহসভাপতি আখতারুজ্জামান আখতার, কামাল আহমেদ সিদ্দিকী, প্রেসক্লাবের সহ সম্পাদক সরোয়ার উল্লাস, কল্যাণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সুইট, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইয়াদ আলী মৃধা পাভেল, ক্রীড়া সম্পাদক কলিট তালুকদার, পাবনা রির্পোটার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি হাবিবুর রহমান স্বপন, সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহবুব মোর্শেদ বাবলা, দৈনিক বিবৃতি সম্পাদক ইয়াছিন আলী মৃধা রতন, দৈনিক দৈনিক মর্নিং টাচের সম্পাদক এমজি বিপ্লব চৌধুরী, এইচ কেএম আবু বক্কর সিদ্দিক,শাহিন রহমান, জিকে সাদি  এস এম আলাউদ্দিন, রিজভি জয়, মুস্তাফিজুর রহমান রাসেল, সিফাত রহমান সনম, তপু আহমেদ, আরিফ আহমেদ সিদ্দিকী প্রমুখ। এর আগে রাত সাড়ে আটটায়
রাষ্ট্রপতি ও পাবনা প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য মো. সাহাবুদ্দিন পাবনা প্রেসক্লাবে এসে পৌছুলে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান, পাবনা প্রেসক্লাব সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সৈকত আফরোজ আসাদসহ প্রেসক্লাব নেতৃবন্দ। এর আগে মহামান্য রাষ্ট্রপতি পাবনা ডায়বেটিক সমিতি, লক্ষী মিষ্টান্ন ভান্ডার, প্যারাডাইস মিষ্টান্নœ ভান্ডারে তিনি কিছু সময় কাটান।
এর আগে রোববার দুপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন চার দিনের সফরে নিজ জেলা পাবনায় পৌঁছেন। ৯ জুন রোববার দুপুরে হেলিকপ্টারযোগে পাবনার শহীদ আমিন উদ্দিন স্টেডিয়ামে পৗঁছান। পরে সেখান থেকে সড়কপথে পাবনা সার্কিট হাউসে আসেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর পাবনায় এটি তাঁর চতুর্থ সফর।
Facebook Comments Box