ঢাকা ১১:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ভোলায় সাংবাদিক ইউনুছ শরীফের উপর হামলা, বিভিন্ন মহলের নিন্দা Logo পাসপোর্ট আনতে গিয়ে সোনারগাঁয়ের দুই যুবক নিহত Logo সৈয়দপুরে গরিব ও দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ Logo আইফেল টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ড! ১২০০০ পর্যটককে নিরাপদ স্থানে সরান হল Logo সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে: প্রেস সচিব Logo উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ড: শিশুসহ নিহত ২ Logo বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক জোরদারের আশাবাদ প্রণয় ভার্মার Logo আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা Logo অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি মার্কিন সমর্থন অব্যাহত থাকবে, ফোনলাপে জ্যাক সুলিভান Logo গণহত্যার সাথে জড়িতদের বিএনপিতে নেয়া মানা: মির্জা ফখরুল

সোনারগাঁওয়ে দায়েরকৃত ধর্ষণ মামলায় খালাস পেলেন মামুনুল হক

সোনারগাঁও ( নারায়নগন্জ) প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১০:৩৭:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪ ৫৪ বার পঠিত
সোনারগাঁওয়ে দায়েরকৃত ধর্ষণ মামলায় খালাস পেলেন মামুনুল হক।
: নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়েরকৃত ধর্ষণ মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেসমিন আরা বেগম এই রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আব্দুর রশিদ।
বাদীপক্ষের আইনজীবী এডভোকেট ওমর ফারুক নয়ন জানান, আমরা দীর্ঘদিন বলে আসছি মাওলানা মামুনুল হককে ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকার ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। আমরা আদালাতের রায়ে সন্তোষ্ট।
২০২১ সালের ৩ এপ্রিল সোনারগাঁওয়ে রয়েল রিসোর্টে  ৫০১ নং রুমে ওই ২য় স্ত্রীসহ মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে ছাত্রলীগ-যুবলীগ। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় হেফাজত ও মাদ্রাসার ছাত্ররা রিসোর্টে হামলা চালিয়ে তাঁদের ছিনিয়ে নেন। ওই ঘটনার ১৫ দিন পর ওই বছরের ১৮ এপ্রিল মামুনুল হককে মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে ঢাকা মহানগর তেজগাঁও বিভাগের পুলিশ গ্রেপ্তার করে। রয়েল রিসোর্ট–কাণ্ডের ঘটনার ২৭ দিন পর ২০২১ সালের ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁও থানায় হাজির হয়ে ওই নারী বাদী হয়ে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন। ২০২১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের আদালত ধর্ষণের মামলায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এই মামলায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বাদীসহ ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে প্রত্যক্ষদর্শীসহ ২৬ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন। মামুনুল হক বরাবরই দাবী করে আসছেন ঘটনাটি সাজানো।ঐ নারী তার ২য় স্ত্রী।
Facebook Comments Box
ট্যাগস :

সোনারগাঁওয়ে দায়েরকৃত ধর্ষণ মামলায় খালাস পেলেন মামুনুল হক

আপডেট সময় : ১০:৩৭:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
সোনারগাঁওয়ে দায়েরকৃত ধর্ষণ মামলায় খালাস পেলেন মামুনুল হক।
: নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়েরকৃত ধর্ষণ মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেসমিন আরা বেগম এই রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আব্দুর রশিদ।
বাদীপক্ষের আইনজীবী এডভোকেট ওমর ফারুক নয়ন জানান, আমরা দীর্ঘদিন বলে আসছি মাওলানা মামুনুল হককে ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকার ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। আমরা আদালাতের রায়ে সন্তোষ্ট।
২০২১ সালের ৩ এপ্রিল সোনারগাঁওয়ে রয়েল রিসোর্টে  ৫০১ নং রুমে ওই ২য় স্ত্রীসহ মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে ছাত্রলীগ-যুবলীগ। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় হেফাজত ও মাদ্রাসার ছাত্ররা রিসোর্টে হামলা চালিয়ে তাঁদের ছিনিয়ে নেন। ওই ঘটনার ১৫ দিন পর ওই বছরের ১৮ এপ্রিল মামুনুল হককে মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে ঢাকা মহানগর তেজগাঁও বিভাগের পুলিশ গ্রেপ্তার করে। রয়েল রিসোর্ট–কাণ্ডের ঘটনার ২৭ দিন পর ২০২১ সালের ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁও থানায় হাজির হয়ে ওই নারী বাদী হয়ে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন। ২০২১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের আদালত ধর্ষণের মামলায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এই মামলায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বাদীসহ ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে প্রত্যক্ষদর্শীসহ ২৬ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন। মামুনুল হক বরাবরই দাবী করে আসছেন ঘটনাটি সাজানো।ঐ নারী তার ২য় স্ত্রী।
Facebook Comments Box