ঢাকা ০১:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

সৈকতে দৌড়ালেন ৪০০ জন

ক্রীড়াঙ্গন প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১০:৫২:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ৮৭ বার পঠিত

সকাল থেকেই দেশি-বিদেশি দৌড়বিদদের আগমনে মুখরিত হয়ে ওঠে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত প্রাঙন

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে হয়ে গেল ‘কক্সবাজার রান’। সৈকতের সৌন্দর্য ও প্রকৃতি রক্ষার প্রত্যয়ে এই দৌড় প্রতিযোগিতায় আমেরিকা, জার্মান, ফিলিপাইনসহ সারা দেশ থেকে আসা প্রতিযোগীরা। বিশ্বের কাছে কক্সবাজারের সৌন্দর্য তুলে ধরতেই এমন প্রয়াস বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।

শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সৈকতের লাবনী পয়েন্টে ভোর না হতেই হাজির হন শত শত তরুণ-তরুণী। তাদের সঙ্গে যোগ দেন বিদেশিরাও। ভোর ৬ টা ১৫ মিনিটে শুরু হয় দৌড় প্রতিযোগিতা। এতে অংশ নেয় ৪০০ প্রতিযোগী।

দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে আমেরিকান নারী দৌড়বিদ এলিনা বলেন, অনেক ভালো লাগছে। বাংলাদেশের মানুষ ও প্রকৃতি অনেক ভালো। এখানে এসে এমন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে আমি সত্যিই অনেক আনন্দিত।
হুমাইরা বেগম বলেন, স্বাস্থ্য ভালো রাখতে দৌড়ানোর বিকল্প নেই। তাই দৌড় প্রতিযোগিতা হবে শুনে অংশ নিতে কক্সবাজার ছুটে আসা।

লাবনী পয়েন্ট থেকে শুরু হয় দৌড়, যা ডলফিন মোড় ও হলি ডে মোড় হয়ে লাবনী পয়েন্টে এসে শেষ হয়।
 
এই প্রতিযোগিতায় ৩৫ মিনিটে সাত দশমিক পাঁচ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে প্রথম হন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. সুজন।
জয়ের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে সুজন বলেন, দেশে-বিদেশে ম্যারাথন অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তার অংশ হিসেবে কক্সবাজারের এমন আয়োজন দারুণ ছিল।
আর আয়োজকরা জানিয়েছেন, সৌন্দর্য ও প্রকৃতিকে রক্ষার পাশাপাশি বিশ্ববাসীর কাছে কক্সবাজারকে তুলে ধরতে এ আয়োজন।
‘কক্সবাজার রান’-এর উপদেষ্টা এ এস এম সুজাউদ্দিন বলেন, কক্সবাজারকে ব্র্যান্ডিং করাটাই মূল উদ্দেশ্যে। কারণ পর্যটনকে এগিয়ে নিতে বিশ্ববাসীর কাছে কক্সবাজারের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে হবে। যার কারণে ম্যারাথনের মাধ্যমে এই প্রয়াস চালানো হচ্ছে ।
এই আয়োজনের মিডিয়া পার্টনার ছিল সময় টেলিভিশন।
Facebook Comments Box
ট্যাগস :

সৈকতে দৌড়ালেন ৪০০ জন

আপডেট সময় : ১০:৫২:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে হয়ে গেল ‘কক্সবাজার রান’। সৈকতের সৌন্দর্য ও প্রকৃতি রক্ষার প্রত্যয়ে এই দৌড় প্রতিযোগিতায় আমেরিকা, জার্মান, ফিলিপাইনসহ সারা দেশ থেকে আসা প্রতিযোগীরা। বিশ্বের কাছে কক্সবাজারের সৌন্দর্য তুলে ধরতেই এমন প্রয়াস বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।

শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সৈকতের লাবনী পয়েন্টে ভোর না হতেই হাজির হন শত শত তরুণ-তরুণী। তাদের সঙ্গে যোগ দেন বিদেশিরাও। ভোর ৬ টা ১৫ মিনিটে শুরু হয় দৌড় প্রতিযোগিতা। এতে অংশ নেয় ৪০০ প্রতিযোগী।

দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে আমেরিকান নারী দৌড়বিদ এলিনা বলেন, অনেক ভালো লাগছে। বাংলাদেশের মানুষ ও প্রকৃতি অনেক ভালো। এখানে এসে এমন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে আমি সত্যিই অনেক আনন্দিত।
হুমাইরা বেগম বলেন, স্বাস্থ্য ভালো রাখতে দৌড়ানোর বিকল্প নেই। তাই দৌড় প্রতিযোগিতা হবে শুনে অংশ নিতে কক্সবাজার ছুটে আসা।

লাবনী পয়েন্ট থেকে শুরু হয় দৌড়, যা ডলফিন মোড় ও হলি ডে মোড় হয়ে লাবনী পয়েন্টে এসে শেষ হয়।
 
এই প্রতিযোগিতায় ৩৫ মিনিটে সাত দশমিক পাঁচ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে প্রথম হন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. সুজন।
জয়ের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে সুজন বলেন, দেশে-বিদেশে ম্যারাথন অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তার অংশ হিসেবে কক্সবাজারের এমন আয়োজন দারুণ ছিল।
আর আয়োজকরা জানিয়েছেন, সৌন্দর্য ও প্রকৃতিকে রক্ষার পাশাপাশি বিশ্ববাসীর কাছে কক্সবাজারকে তুলে ধরতে এ আয়োজন।
‘কক্সবাজার রান’-এর উপদেষ্টা এ এস এম সুজাউদ্দিন বলেন, কক্সবাজারকে ব্র্যান্ডিং করাটাই মূল উদ্দেশ্যে। কারণ পর্যটনকে এগিয়ে নিতে বিশ্ববাসীর কাছে কক্সবাজারের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে হবে। যার কারণে ম্যারাথনের মাধ্যমে এই প্রয়াস চালানো হচ্ছে ।
এই আয়োজনের মিডিয়া পার্টনার ছিল সময় টেলিভিশন।
Facebook Comments Box