ঢাকা ১১:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ভোলায় সাংবাদিক ইউনুছ শরীফের উপর হামলা, বিভিন্ন মহলের নিন্দা Logo পাসপোর্ট আনতে গিয়ে সোনারগাঁয়ের দুই যুবক নিহত Logo সৈয়দপুরে গরিব ও দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ Logo আইফেল টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ড! ১২০০০ পর্যটককে নিরাপদ স্থানে সরান হল Logo সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে: প্রেস সচিব Logo উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ড: শিশুসহ নিহত ২ Logo বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক জোরদারের আশাবাদ প্রণয় ভার্মার Logo আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা Logo অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি মার্কিন সমর্থন অব্যাহত থাকবে, ফোনলাপে জ্যাক সুলিভান Logo গণহত্যার সাথে জড়িতদের বিএনপিতে নেয়া মানা: মির্জা ফখরুল

সাঁথিয়ায় জার্মানি প্রবাসীর বাড়িতে হামলা,মারপিট ও চাঁদা দাবীর অভিযোগ

পাবনা প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৩:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪ ৩৯১ বার পঠিত

পাবনার সাঁথিয়ায় এক জার্মানি প্রবাসীর বাড়িতে হামলা মারপিট ও চাঁদা দাবীর অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর ভয়ে পরিবার নিয়ে পালিয়ে দেশ ছেড়ে গেছেন প্রবাসী হাবিবুর রহমান হাবিব। উপজেলার কাশিনাথপুর মরিচ পুরান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশের অসহযোগীতারও অভিযোগ করেন তিনি। প্রবাসী হাবিব উপজেলার কাশিনাথপুর মরিচপুর পুরান এলাকার বাসিন্দা।

অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার কাশিনাথপুর মরিচ পুরান এলাকার বাসিন্দা জার্মান প্রবাসী হাবিব গত ১৪ অক্টোবর জার্মান থেকে কাশিনাথপুর মরিচ পুরান তাঁর নিজস্ব ৫তলা বাড়িতে আসেন। খবর পেয়ে ১৬ অক্টোবরেএকই এলাকার মোহাম্মদ আলী সন্তেষ এর ছেলে ইমরান ০১৭৪০৩৮১৭৩৫ নম্বর থেকে প্রবাসী হাবিবের বাবার ০১৭১৬৬৫০৭৯৭ নম্বরে ফোন দিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবী করে। টাকা না দিলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। এ বিষয় নিয়ে সাঁথিয়া থানায় অভিযোগ দেন হাবিব। থানায় অভিযোগের বিষয়টি ইমরান জানতে পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে তার ছোট ভাই ইমনকে হাবিবের নিকট পাঠায়। ইমন তার দলবলকে দিয়ে গত ২৪ শে অক্টোবর বাড়িতে জোর করে প্রবেশ করে হাবিবের নিকট ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে। এ সময় হাবিবের সাথে বাক বিতন্ডায় জড়িয়ে পড়লে উভয় পক্ষের মারপিট হয়। এক সময় ইমন হাবিব ও তার পরিবারের পাসপোর্ট কেড়ে নিয়ে বাইরে পানির মধ্যে ফেলে দেয়। এ সময় হাবিবের পরিবারের লোকজন চিৎকার করে পুলিশের সহযোগিতা চেয়ে ফোন দিলেও তারা আসেন না। এমনকি ফোন দিলে তিনি বলেন আমি সাঁথিয়া আছি আপনি তাকে ছেড়ে দেন আমি দেখতেছি। পরে হাবিবের ভাই হালিম ইমরানের নিকট থেকে ভিজা পাসপোর্ট উদ্ধার করে দিলে ওই ভিজা পাসপোর্ট নিয়ে তারা পরের দিন অনেক কস্টে জার্মানীতে চলে যায়। সেখানে গিয়ে এক ভিডিও বার্তায় তিনি লোমহোর্ষক এ  ঘটনার বর্ণনা দেন পুলিশ প্রশাসনের নিকট। তিনি ন্যায় বিচার দাবী করে বলেন আ্মি দেশে নিরাপত্তা চাই। সন্ত্রাসীদের বিচার চাই।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ইমরান বলেন, তার নিকট আমি টাকা ১ লাখ পাব। সে চলে যাবে শুনে ছোট ভাইকে পাঠিয়েছিলাম ওই বাসায়। তারা সবাই মিলে আমার ভাই ইমনকে বেদম মারপিট করে আটকে রাখে। এ ব্যাপারে আমি একটা অভিযোগ দিয়েছি থানায়।

এ ব্যাপারে প্রবাসীর স্ত্রী ইরানি সুলতানা ভিডিও বার্তায় অভিযোগ করে বলেন, আমার কাছে চাঁদা নিছে ভাই আমি মিথ্যা কথা বলছি না । সে পাঁচ বছর যাবত আমার জমিটা দখল করে আছে ইমরান। যখন আমি জমি বিক্রি করে দিছি তখন তার আঁতে ঘা লেগে গেছে। সে বলছে আমাকে ১ লক্ষ টাকা দেন, কেন দেবো ভাই ? আমার জমি সে অন্যের কাছে রেখে দেয় কিভাবে ।

আমি আশা করিনি আমার দেশের মানুষ আমাকে হেল্প করেনি কোন পুলিশ প্রশাসন আমাকে সাহায্যে করেননি। আমি তাদের কাছে আগে থেকে হেল্প চেয়েছি আমার দুটো বাচ্চা আছে আপনারা দয়া করে আমাকে একটু হেল্প করেন। তারা আমার ঘরের মধ্যে ঢুকে আমার হাজবেন্ডের উপর আক্রমণ করে আমার সাথে যেটাই করছিস সেটা লজ্জার কথা সেটা বলতে পারছি না আমার সাথেও তাদের হাতাহাতি হয়েছে আমার হাজবেন্ডের হাতে একটা হোয়াইট গোল্ড এর আন্টি গেছে টিকিটগুলো ছিড়ে ছুটে ফেলেছিল। সেখানে আমার দুই আড়াই লক্ষ টাকা ছিল। সেটা শেষ। পাসপোর্ট দুইটা বেলকনি দিয়ে ঢিল দিয়ে পানির মধ্যে ফেলে দিছিল ভাই। আমি অতি দুঃখের সাথে জানাই ভাই আমার বড় ছেলেটার বয়স ১০ বছর তাকে আঘাত করছে। আপনাদের বাংলাদেশের এই যদি পুলিশ প্রশাসন হয় তাহলে নেক্সটে আমরা কিভাবে দেশে যাব ?

কাশীনাথপুর পুলিশ ফাঁড়ির আশরাফ ভাই নিজের মুখে বলছেন তাকে ছেড়ে দিতে। তখন বাধ্য হয়েছে আমরা তাকে ছেড়ে দিতে। এখন সেই ক্ষেত্রে আমার করনীয় কি? আমরা এই প্রজন্মের কাছে কি জবাব দিব, আমার বাচ্চাদের কাছে আমি কি জবাব দেব। আমরা কিভাবে দেশে যাব? দেশ কিভাবে আমাদের প্রোটেক্ট দিবে। আমি এর বিচার চাই। তিনি বলেন, আমরা আনন্দ করিনি আমরা আপনাদের সাথে ডাল ভাত খাইছি আমার ছেলেরা নেটে যোগাযোগ করছে শেয়ার করছে আমরা যেতে পারিনি ঠিক আছে কিন্তু আমরা কষ্ট কম করিনি কিন্তু তার ফলাফল কি এইটা পাইলাম ভাই? তার ফলাফল স্বরূপ এটা আমাদের দিলেন উপহার। প্রশাসন আমাদের কি এটা দিল এমন কোন প্রশাসন নাই আমি ফোন করিনি। তারা কেন আসলো না। আমি যখন ওকে আটকে ছিলাম। পুলিশ এসে ধরত
জিজ্ঞাসা বাদ করতো। আমি তার বাড়িতে গেছি না সে আমার বাড়িতে আসছিল ভাই।ভাই আমার টিকিট সব ছিড়ে ফেলেছিল ভাই।আমি তো জার্মানি আসতে পারতাম না ভাই। আর সবাই একই কাজটা করল ভাই।

কাশিনাথপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ আশরাফুল ইসলাম বলেন, আমি ওইদিন সাঁথিয়া থানাতে ছিলাম। ঘটনা জানতে হাবিবের নম্বর না থাকায় তার ভাই হালিমের নম্বরে ফোন দেই এবং জানতে চাই বিষয়টা। তিনি বলেন, এটা আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে দ্বন্দ আমরা ঠিক করে নিব।

এ ব্যাপারে সাঁথিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সাইদুর রহমান বলেন, এ সংক্রান্ত একটা অভিযোগ পেয়ে বিষয়টি কাশিনাথপুর পুলিশ ফাঁড়িকে তদন্ত করতে বলেছি। তদন্তে সত্যতা পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Facebook Comments Box
ট্যাগস :

সাঁথিয়ায় জার্মানি প্রবাসীর বাড়িতে হামলা,মারপিট ও চাঁদা দাবীর অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৮:৪৩:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪

পাবনার সাঁথিয়ায় এক জার্মানি প্রবাসীর বাড়িতে হামলা মারপিট ও চাঁদা দাবীর অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর ভয়ে পরিবার নিয়ে পালিয়ে দেশ ছেড়ে গেছেন প্রবাসী হাবিবুর রহমান হাবিব। উপজেলার কাশিনাথপুর মরিচ পুরান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশের অসহযোগীতারও অভিযোগ করেন তিনি। প্রবাসী হাবিব উপজেলার কাশিনাথপুর মরিচপুর পুরান এলাকার বাসিন্দা।

অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার কাশিনাথপুর মরিচ পুরান এলাকার বাসিন্দা জার্মান প্রবাসী হাবিব গত ১৪ অক্টোবর জার্মান থেকে কাশিনাথপুর মরিচ পুরান তাঁর নিজস্ব ৫তলা বাড়িতে আসেন। খবর পেয়ে ১৬ অক্টোবরেএকই এলাকার মোহাম্মদ আলী সন্তেষ এর ছেলে ইমরান ০১৭৪০৩৮১৭৩৫ নম্বর থেকে প্রবাসী হাবিবের বাবার ০১৭১৬৬৫০৭৯৭ নম্বরে ফোন দিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবী করে। টাকা না দিলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। এ বিষয় নিয়ে সাঁথিয়া থানায় অভিযোগ দেন হাবিব। থানায় অভিযোগের বিষয়টি ইমরান জানতে পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে তার ছোট ভাই ইমনকে হাবিবের নিকট পাঠায়। ইমন তার দলবলকে দিয়ে গত ২৪ শে অক্টোবর বাড়িতে জোর করে প্রবেশ করে হাবিবের নিকট ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে। এ সময় হাবিবের সাথে বাক বিতন্ডায় জড়িয়ে পড়লে উভয় পক্ষের মারপিট হয়। এক সময় ইমন হাবিব ও তার পরিবারের পাসপোর্ট কেড়ে নিয়ে বাইরে পানির মধ্যে ফেলে দেয়। এ সময় হাবিবের পরিবারের লোকজন চিৎকার করে পুলিশের সহযোগিতা চেয়ে ফোন দিলেও তারা আসেন না। এমনকি ফোন দিলে তিনি বলেন আমি সাঁথিয়া আছি আপনি তাকে ছেড়ে দেন আমি দেখতেছি। পরে হাবিবের ভাই হালিম ইমরানের নিকট থেকে ভিজা পাসপোর্ট উদ্ধার করে দিলে ওই ভিজা পাসপোর্ট নিয়ে তারা পরের দিন অনেক কস্টে জার্মানীতে চলে যায়। সেখানে গিয়ে এক ভিডিও বার্তায় তিনি লোমহোর্ষক এ  ঘটনার বর্ণনা দেন পুলিশ প্রশাসনের নিকট। তিনি ন্যায় বিচার দাবী করে বলেন আ্মি দেশে নিরাপত্তা চাই। সন্ত্রাসীদের বিচার চাই।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ইমরান বলেন, তার নিকট আমি টাকা ১ লাখ পাব। সে চলে যাবে শুনে ছোট ভাইকে পাঠিয়েছিলাম ওই বাসায়। তারা সবাই মিলে আমার ভাই ইমনকে বেদম মারপিট করে আটকে রাখে। এ ব্যাপারে আমি একটা অভিযোগ দিয়েছি থানায়।

এ ব্যাপারে প্রবাসীর স্ত্রী ইরানি সুলতানা ভিডিও বার্তায় অভিযোগ করে বলেন, আমার কাছে চাঁদা নিছে ভাই আমি মিথ্যা কথা বলছি না । সে পাঁচ বছর যাবত আমার জমিটা দখল করে আছে ইমরান। যখন আমি জমি বিক্রি করে দিছি তখন তার আঁতে ঘা লেগে গেছে। সে বলছে আমাকে ১ লক্ষ টাকা দেন, কেন দেবো ভাই ? আমার জমি সে অন্যের কাছে রেখে দেয় কিভাবে ।

আমি আশা করিনি আমার দেশের মানুষ আমাকে হেল্প করেনি কোন পুলিশ প্রশাসন আমাকে সাহায্যে করেননি। আমি তাদের কাছে আগে থেকে হেল্প চেয়েছি আমার দুটো বাচ্চা আছে আপনারা দয়া করে আমাকে একটু হেল্প করেন। তারা আমার ঘরের মধ্যে ঢুকে আমার হাজবেন্ডের উপর আক্রমণ করে আমার সাথে যেটাই করছিস সেটা লজ্জার কথা সেটা বলতে পারছি না আমার সাথেও তাদের হাতাহাতি হয়েছে আমার হাজবেন্ডের হাতে একটা হোয়াইট গোল্ড এর আন্টি গেছে টিকিটগুলো ছিড়ে ছুটে ফেলেছিল। সেখানে আমার দুই আড়াই লক্ষ টাকা ছিল। সেটা শেষ। পাসপোর্ট দুইটা বেলকনি দিয়ে ঢিল দিয়ে পানির মধ্যে ফেলে দিছিল ভাই। আমি অতি দুঃখের সাথে জানাই ভাই আমার বড় ছেলেটার বয়স ১০ বছর তাকে আঘাত করছে। আপনাদের বাংলাদেশের এই যদি পুলিশ প্রশাসন হয় তাহলে নেক্সটে আমরা কিভাবে দেশে যাব ?

কাশীনাথপুর পুলিশ ফাঁড়ির আশরাফ ভাই নিজের মুখে বলছেন তাকে ছেড়ে দিতে। তখন বাধ্য হয়েছে আমরা তাকে ছেড়ে দিতে। এখন সেই ক্ষেত্রে আমার করনীয় কি? আমরা এই প্রজন্মের কাছে কি জবাব দিব, আমার বাচ্চাদের কাছে আমি কি জবাব দেব। আমরা কিভাবে দেশে যাব? দেশ কিভাবে আমাদের প্রোটেক্ট দিবে। আমি এর বিচার চাই। তিনি বলেন, আমরা আনন্দ করিনি আমরা আপনাদের সাথে ডাল ভাত খাইছি আমার ছেলেরা নেটে যোগাযোগ করছে শেয়ার করছে আমরা যেতে পারিনি ঠিক আছে কিন্তু আমরা কষ্ট কম করিনি কিন্তু তার ফলাফল কি এইটা পাইলাম ভাই? তার ফলাফল স্বরূপ এটা আমাদের দিলেন উপহার। প্রশাসন আমাদের কি এটা দিল এমন কোন প্রশাসন নাই আমি ফোন করিনি। তারা কেন আসলো না। আমি যখন ওকে আটকে ছিলাম। পুলিশ এসে ধরত
জিজ্ঞাসা বাদ করতো। আমি তার বাড়িতে গেছি না সে আমার বাড়িতে আসছিল ভাই।ভাই আমার টিকিট সব ছিড়ে ফেলেছিল ভাই।আমি তো জার্মানি আসতে পারতাম না ভাই। আর সবাই একই কাজটা করল ভাই।

কাশিনাথপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ আশরাফুল ইসলাম বলেন, আমি ওইদিন সাঁথিয়া থানাতে ছিলাম। ঘটনা জানতে হাবিবের নম্বর না থাকায় তার ভাই হালিমের নম্বরে ফোন দেই এবং জানতে চাই বিষয়টা। তিনি বলেন, এটা আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে দ্বন্দ আমরা ঠিক করে নিব।

এ ব্যাপারে সাঁথিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সাইদুর রহমান বলেন, এ সংক্রান্ত একটা অভিযোগ পেয়ে বিষয়টি কাশিনাথপুর পুলিশ ফাঁড়িকে তদন্ত করতে বলেছি। তদন্তে সত্যতা পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Facebook Comments Box