ঢাকা ০৪:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুজিবনগর দিবসে তিন স্তরের নিরাপত্তা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:০৭:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ৩৪ বার পঠিত

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস ১৭ এপ্রিল। একাত্তরের এই দিনে মুজিবনগরের আমবাগানে শপথ নেয় বাংলাদেশের প্রথম সরকার।
দিবসটি উপলক্ষে মুজিবনগরে আসবেন মন্ত্রীসহ সরকারি কর্মকর্তারা। এছাড়া আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারাও থাকবেন। চলছে মঞ্চ তৈরির কাজ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে তিন স্তরের নিরাপত্তা বলয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল বৈদ্যনাথতলার আম বাগানে শপথ নেয় স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার। পাঠ করা হয় স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। শপথ নেয়ার পর সেই বৈদ্যনাথতলা পরিণত হয় আজকের মুজিবনগরে। তখন থেকেই দিনটি পালন করা হয় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস নামে।
করোনা মহামারীর পর এবার বড় পরিসরে মেহেরপুরে পালন করা হবে দিনটি। তাই চলছে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ ধোয়ামোছার কাজ। সাজানো হচ্ছে পাশের শেখ হাসিনা মঞ্চ, ১৭ এপ্রিল সকালে এখানেই কুচকাওয়াজ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও জনসমাবেশ হবে।
দিনটি উপলক্ষে শেষ মুহুর্তের নানা আয়োজনে ব্যস্ত জেলা প্রশাসন। আর নিরাপত্তা রক্ষায় বিশেষ নজর রাখছে পুলিশ।
যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্য সর্বস্তরের মানুষকে আহবান জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।

Facebook Comments Box
ট্যাগস :

মুজিবনগর দিবসে তিন স্তরের নিরাপত্তা

আপডেট সময় : ০৩:০৭:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস ১৭ এপ্রিল। একাত্তরের এই দিনে মুজিবনগরের আমবাগানে শপথ নেয় বাংলাদেশের প্রথম সরকার।
দিবসটি উপলক্ষে মুজিবনগরে আসবেন মন্ত্রীসহ সরকারি কর্মকর্তারা। এছাড়া আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারাও থাকবেন। চলছে মঞ্চ তৈরির কাজ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে তিন স্তরের নিরাপত্তা বলয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল বৈদ্যনাথতলার আম বাগানে শপথ নেয় স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার। পাঠ করা হয় স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। শপথ নেয়ার পর সেই বৈদ্যনাথতলা পরিণত হয় আজকের মুজিবনগরে। তখন থেকেই দিনটি পালন করা হয় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস নামে।
করোনা মহামারীর পর এবার বড় পরিসরে মেহেরপুরে পালন করা হবে দিনটি। তাই চলছে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ ধোয়ামোছার কাজ। সাজানো হচ্ছে পাশের শেখ হাসিনা মঞ্চ, ১৭ এপ্রিল সকালে এখানেই কুচকাওয়াজ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও জনসমাবেশ হবে।
দিনটি উপলক্ষে শেষ মুহুর্তের নানা আয়োজনে ব্যস্ত জেলা প্রশাসন। আর নিরাপত্তা রক্ষায় বিশেষ নজর রাখছে পুলিশ।
যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্য সর্বস্তরের মানুষকে আহবান জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।

Facebook Comments Box