ঢাকা ০২:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত আশিকের মৃত্যু

কুড়িগ্রাম প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৭:০৪:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৩ বার পঠিত

ছবি সংগৃহিত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আহত মো. আশিক বাবু (২৪) নামের এক শিক্ষার্থীর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। তার বাড়ি কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায়।

রোববার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

নিহত আশিক উপজেলার বুড়া-বুড়ি ইউনিয়নের সাতভিটা গ্রামের মো. চাঁদ মিয়ার ছেলে। তিনি পাঁচপীর ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।

আশিকের চাচাতো ভাই মো. রেজাউল বলেন, কুড়িগ্রামে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে গিয়ে গত ৪ আগস্ট মাথায় প্রচুর আঘাত পায় আশিক। পরে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে টানা ২৭ দিন চিকিৎসা করেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হলো না। রোববার দুপুর দেড়টার সময় আশিক মারা গেছে। আশিকের হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি চাই।

কুড়িগ্রাম সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদুর রহমান বলেন, মৃত্যুর খবর পেয়েছি। তবে এখনো কাগজপত্র পাইনি।

Facebook Comments Box
ট্যাগস :

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত আশিকের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৭:০৪:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আহত মো. আশিক বাবু (২৪) নামের এক শিক্ষার্থীর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। তার বাড়ি কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায়।

রোববার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

নিহত আশিক উপজেলার বুড়া-বুড়ি ইউনিয়নের সাতভিটা গ্রামের মো. চাঁদ মিয়ার ছেলে। তিনি পাঁচপীর ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।

আশিকের চাচাতো ভাই মো. রেজাউল বলেন, কুড়িগ্রামে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে গিয়ে গত ৪ আগস্ট মাথায় প্রচুর আঘাত পায় আশিক। পরে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে টানা ২৭ দিন চিকিৎসা করেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হলো না। রোববার দুপুর দেড়টার সময় আশিক মারা গেছে। আশিকের হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি চাই।

কুড়িগ্রাম সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদুর রহমান বলেন, মৃত্যুর খবর পেয়েছি। তবে এখনো কাগজপত্র পাইনি।

Facebook Comments Box