ঢাকা ০৭:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

এমপি পদকে ছাড়তে রাজি, ফুটবল ছাড়বেন না: ব্যারিস্টার সুমন

সারাবেলা সংবাদ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৪:১০:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪ ৯২ বার পঠিত
ব্যারিস্টার সৈয়দ সাইদুল হক সুমন এমপি বলেছেন, ‘ভিংরাজ মেম্বারের কোনো দোষ নাই, দোষ হলো টিপাটিপির (অর্থ)। আমার প্রতিপক্ষরা বলেছিল আমি এমপি হতে পারব না, অথচ এক লক্ষ ভোটের ব্যবধানে আমি এমপি হয়ে দেখিয়ে দিয়েছি আমিও পারি। নির্বাচনে উপর থেকে তাবিজ মারা হয়েছে। আমি নির্বাচিত না হলে ভালো মানুষের দাম থাকতো না।’
তিনি গতকাল শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি)  বিকেলে মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার রত্না চা-বাগান ফুটবল মাঠে প্রভাতী ক্রীড়া চক্র রত্না বনাম ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন ফুটবল একাডেমির মধ্যকার প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলা শেষে দর্শকের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন- ‘ছাত্ররা পড়ালেখা করো, মা-বাবার সেবা করে যাও। তোমাদের এলাকায় কোনো দুর্নীতির খবর পেলে, রাস্তায় পাতলা কাম হলে তোমাদের এমপি’কে ম্যানশন করে ফেইসবুকে লেখবেন রাস্তায় কাটিং কাটং চলছে, আমাকে সিসি দিবেন। তখন এমপি সাব সাটিং সাটিং দিয়া দিবেন। চুর চুট্টার কারণে এ দেশ এগুচ্ছে না। আমি চুনারুঘাট-মাধবপুরের এমপি। কিন্তু ফুটবলের বিষয়ে আমি যেকোনো জায়গায় হাজির।
আমার প্রতিপক্ষরা বলেছিল আমি এমপি হলে আর ফুটবল খেলবো না। তাদের চোঁখে ধুলো দিয়ে নির্বাচনের পর এই প্রথম জুড়ীতে ফুটবল খেলতে আসলাম। আমার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে এক হাজার ফুটবল আনবো। এর মধ্য থেকে জুড়ীতে দুই’শ ফুটবল দেবো।’ প্রীতি ম্যাচটি গোল শূন্য ড্র হয়।
খেলা উপলক্ষে হাজার হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে মাঠের চারিদিকে জড়ো হন। গাছের ডালে, বিদ্যালয়ের ছাদে তিল ধারণের ঠাই ছিল না। চারিদিকে জড়ো হন শুধু মাত্র শরীর থেকে কলিজা বড় মানুষটিকে এক ঝলক দেখার আগ্রহ নিয়ে। গাছের ডালে, বিদ্যালয়ের ছাদে তিল ধারণের ঠাই ছিল না।
Facebook Comments Box
ট্যাগস :

এমপি পদকে ছাড়তে রাজি, ফুটবল ছাড়বেন না: ব্যারিস্টার সুমন

আপডেট সময় : ০৪:১০:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪
ব্যারিস্টার সৈয়দ সাইদুল হক সুমন এমপি বলেছেন, ‘ভিংরাজ মেম্বারের কোনো দোষ নাই, দোষ হলো টিপাটিপির (অর্থ)। আমার প্রতিপক্ষরা বলেছিল আমি এমপি হতে পারব না, অথচ এক লক্ষ ভোটের ব্যবধানে আমি এমপি হয়ে দেখিয়ে দিয়েছি আমিও পারি। নির্বাচনে উপর থেকে তাবিজ মারা হয়েছে। আমি নির্বাচিত না হলে ভালো মানুষের দাম থাকতো না।’
তিনি গতকাল শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি)  বিকেলে মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার রত্না চা-বাগান ফুটবল মাঠে প্রভাতী ক্রীড়া চক্র রত্না বনাম ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন ফুটবল একাডেমির মধ্যকার প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলা শেষে দর্শকের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন- ‘ছাত্ররা পড়ালেখা করো, মা-বাবার সেবা করে যাও। তোমাদের এলাকায় কোনো দুর্নীতির খবর পেলে, রাস্তায় পাতলা কাম হলে তোমাদের এমপি’কে ম্যানশন করে ফেইসবুকে লেখবেন রাস্তায় কাটিং কাটং চলছে, আমাকে সিসি দিবেন। তখন এমপি সাব সাটিং সাটিং দিয়া দিবেন। চুর চুট্টার কারণে এ দেশ এগুচ্ছে না। আমি চুনারুঘাট-মাধবপুরের এমপি। কিন্তু ফুটবলের বিষয়ে আমি যেকোনো জায়গায় হাজির।
আমার প্রতিপক্ষরা বলেছিল আমি এমপি হলে আর ফুটবল খেলবো না। তাদের চোঁখে ধুলো দিয়ে নির্বাচনের পর এই প্রথম জুড়ীতে ফুটবল খেলতে আসলাম। আমার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে এক হাজার ফুটবল আনবো। এর মধ্য থেকে জুড়ীতে দুই’শ ফুটবল দেবো।’ প্রীতি ম্যাচটি গোল শূন্য ড্র হয়।
খেলা উপলক্ষে হাজার হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে মাঠের চারিদিকে জড়ো হন। গাছের ডালে, বিদ্যালয়ের ছাদে তিল ধারণের ঠাই ছিল না। চারিদিকে জড়ো হন শুধু মাত্র শরীর থেকে কলিজা বড় মানুষটিকে এক ঝলক দেখার আগ্রহ নিয়ে। গাছের ডালে, বিদ্যালয়ের ছাদে তিল ধারণের ঠাই ছিল না।
Facebook Comments Box