ঢাকা ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

আরো চার পণ্যকে জিআই হিসেবে অনুমোদন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১১:৩২:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ৩০ বার পঠিত

আরো চার পণ্যকে জিআই হিসেবে অনুমোদন নিজস্ব প্রতিবেদক আরো চারটি পণ্যকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। এই পণ্যগুলো হলো- রংপুরের হাঁড়িভাঙ্গা আম, মৌলভীবাজারের আগর, মৌলভীবাজারের আগর আতর ও মুক্তগাছার মন্ডা। এ নিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা ২৮টিতে দাঁড়ালো বলে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে। সর্বশেষ চারটির আগে আরো তিনটি পণ্যের জিআই হিসেবে স্বীকৃতি দেয় শিল্প মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো- টাঙ্গাইল শাড়ি, নরসিংদীর অমৃতসাগর কলা ও গোপালগঞ্জের রসগোল্লা। শিল্প মন্ত্রণালয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এই তিন পণ্যের অনুমোদনের কপি ও জার্নাল তুলে দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। এদিকে আরো আরো দুটি পণ্য জিআই হিসেবে অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ দুটি পণ্য হলো- জামালপুরের নকশি কাঁথা ও যশোরের খেজুর গুড়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী সপ্তাহে এই দুটো পণ্যের জার্নাল প্রকাশিত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। জিআই পণ্য হিসেবে অনুমোদন দেওয়ার লক্ষ্যে ২০০৩ সালে যাত্রা শুরু হয় শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের। বর্তমানে এর নাম পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)। এরপর ২০১৩ সালে পাস হয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন, ২০১৩। এর দুই বছর পর ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বিধিমালা, ২০১৫ প্রণয়ন করা হয়। বাংলাদেশে প্রথম ২০০৬ সালে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া জামদানি শাড়িকে। এরপর স্বীকৃতি পায় আরো ২০টি পণ্য। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ ইলিশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুর কাটারিভোগ, বাংলাদেশ কালিজিরা, রংপুরের শতরঞ্জি, রাজশাহী সিল্ক, ঢাকাই মসলিন, রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম, বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি, বাংলাদেশের শীতল পাটি, বগুড়ার দই, শেরপুরের তুলশীমালা ধান, চাঁপাই নবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম, চাঁপাই নবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই, কুষ্টিয়ার তিলের খাজা।

আরো চারটি পণ্যকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। এই পণ্যগুলো হলো- রংপুরের হাঁড়িভাঙ্গা আম, মৌলভীবাজারের আগর, মৌলভীবাজারের আগর আতর ও মুক্তগাছার মন্ডা।

এ নিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা ২৮টিতে দাঁড়ালো বলে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।

সর্বশেষ চারটির আগে আরো তিনটি পণ্যের জিআই হিসেবে স্বীকৃতি দেয় শিল্প মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো- টাঙ্গাইল শাড়ি, নরসিংদীর অমৃতসাগর কলা ও গোপালগঞ্জের রসগোল্লা।

শিল্প মন্ত্রণালয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এই তিন পণ্যের অনুমোদনের কপি ও জার্নাল তুলে দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

এদিকে আরো আরো দুটি পণ্য জিআই হিসেবে অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ দুটি পণ্য হলো- জামালপুরের নকশি কাঁথা ও যশোরের খেজুর গুড়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী সপ্তাহে এই দুটো পণ্যের জার্নাল প্রকাশিত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

জিআই পণ্য হিসেবে অনুমোদন দেওয়ার লক্ষ্যে ২০০৩ সালে যাত্রা শুরু হয় শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের। বর্তমানে এর নাম পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)।

এরপর ২০১৩ সালে পাস হয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন, ২০১৩। এর দুই বছর পর ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বিধিমালা, ২০১৫ প্রণয়ন করা হয়।

বাংলাদেশে প্রথম ২০০৬ সালে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া জামদানি শাড়িকে। এরপর স্বীকৃতি পায় আরো ২০টি পণ্য।

এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ ইলিশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুর কাটারিভোগ, বাংলাদেশ কালিজিরা, রংপুরের শতরঞ্জি, রাজশাহী সিল্ক, ঢাকাই মসলিন, রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম, বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি, বাংলাদেশের শীতল পাটি, বগুড়ার দই, শেরপুরের তুলশীমালা ধান, চাঁপাই নবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম, চাঁপাই নবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই, কুষ্টিয়ার তিলের খাজা।

 

Facebook Comments Box
ট্যাগস :

আরো চার পণ্যকে জিআই হিসেবে অনুমোদন

আপডেট সময় : ১১:৩২:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

আরো চারটি পণ্যকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। এই পণ্যগুলো হলো- রংপুরের হাঁড়িভাঙ্গা আম, মৌলভীবাজারের আগর, মৌলভীবাজারের আগর আতর ও মুক্তগাছার মন্ডা।

এ নিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা ২৮টিতে দাঁড়ালো বলে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।

সর্বশেষ চারটির আগে আরো তিনটি পণ্যের জিআই হিসেবে স্বীকৃতি দেয় শিল্প মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো- টাঙ্গাইল শাড়ি, নরসিংদীর অমৃতসাগর কলা ও গোপালগঞ্জের রসগোল্লা।

শিল্প মন্ত্রণালয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এই তিন পণ্যের অনুমোদনের কপি ও জার্নাল তুলে দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

এদিকে আরো আরো দুটি পণ্য জিআই হিসেবে অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ দুটি পণ্য হলো- জামালপুরের নকশি কাঁথা ও যশোরের খেজুর গুড়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী সপ্তাহে এই দুটো পণ্যের জার্নাল প্রকাশিত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

জিআই পণ্য হিসেবে অনুমোদন দেওয়ার লক্ষ্যে ২০০৩ সালে যাত্রা শুরু হয় শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের। বর্তমানে এর নাম পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)।

এরপর ২০১৩ সালে পাস হয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন, ২০১৩। এর দুই বছর পর ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বিধিমালা, ২০১৫ প্রণয়ন করা হয়।

বাংলাদেশে প্রথম ২০০৬ সালে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া জামদানি শাড়িকে। এরপর স্বীকৃতি পায় আরো ২০টি পণ্য।

এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ ইলিশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুর কাটারিভোগ, বাংলাদেশ কালিজিরা, রংপুরের শতরঞ্জি, রাজশাহী সিল্ক, ঢাকাই মসলিন, রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম, বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি, বাংলাদেশের শীতল পাটি, বগুড়ার দই, শেরপুরের তুলশীমালা ধান, চাঁপাই নবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম, চাঁপাই নবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই, কুষ্টিয়ার তিলের খাজা।

 

Facebook Comments Box